সংবিধান তৃতীয় ভাগঃ মৌলিক অধিকার অনুচ্ছেদ ৩৬। চলাফেরার স্বাধীনতা জনস্বার্থে আইনের দ্বারা আরোপিত যুক্তিসঙ্গত বাধানিষেধ– সাপেক্ষে বাংলাদেশের সর্বত্র অবাধ চলাফেরা, ইহার যে কোন স্থানে বসবাস ও বসতিস্থাপন এবং
বাংলাদেশে নারী পুরষের অনুপাত ১০০:১০০.৪৯ অর্থাৎ প্রায় অর্ধেক নারী তাই উন্নয়ন করতে হলে এ অর্ধেক জনগোষ্ঠীকে ফেলে রেখে সম্ভব নয়। বাংলাদেশ তাই নারী পুরুষের সমান অধিকারে বিশ্বাস করে।
বিগত প্রশ্নঃ ৩১ তম বিসিএস লিখিত বাংলাদেশ সংবিধানের চতুর্থ ভাগ নির্বাহী বিভাগ। এর প্রথম পরিচ্ছেদ রাষ্ট্রপতি, দ্বিতীয় পরিচ্ছেদ প্রধানমন্ত্রী ও মন্ত্রিসভা। অনুচ্ছেদ ৫৫: মন্ত্রিসভা ৫৫। (১) প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে
বাংলাদেশ সংবিধানে কতকগুলো গুরুত্বপূর্ণ পদের নাম উল্লেখ আছে। যেগুলো সাংবিধানিক পদ নামে পরিচিত। রাষ্ট্রপতিঃ অনুচ্ছেদ-৪৮ স্পিকারঃ অনুচ্ছেদ-৭৪ মন্ত্রীঃ অনুচ্ছেদ-৫৬ প্রধান বিচারপতিঃ অনুচ্ছেদ ৯৪-৯৫ ন্যায়পালঃ অনুচ্ছেদ-৭৭ অ্যাটর্নি জেনারেলঃ অনুচ্ছেদ-৬৪
বর্তমানে কয়েকটি জেলায় প্রশাসনিক ট্রাইব্যুনাল আছে। ঢাকায় একটি প্রশাসনিক আপীল ট্রাইব্যুনাল আছে। সংবিধানের ষষ্ঠ ভাগঃ বিচারবিভাগ ৩য় পরিচ্ছেদঃ প্রশাসনিক ট্রাইব্যুনাল অনুচ্ছেদ ১১৭। প্রশাসনিক ট্রাইব্যুনালসমূহ (১) ইতঃপূর্বে যাহা বলা
টিকা লিখুনঃ অর্থবিল , বাংলাদেশ সংবিধানের পঞ্চম ভাগঃ আইনসভা ২য় পরিচ্ছেদঃ আইন প্রনয়ন ও অর্থসংক্রান্ত পদ্ধতি অনুচ্ছেদ ৮১। অর্থবিল (১) এই ভাগে “অর্থবিল” বলিতে কেবল নিম্নলিখিত বিষয়সমূহের সকল
১৯৭৫ সালের ২৫ জানুয়ারি তৎকালীন আইনমন্ত্রী মনোরঞ্জন ধর চতুর্থ সংশোধনী আইন সংসদে উত্থাপন করেন। আইনটি সেদিনই ২৯৪-০ ভোটে পাস হয় এবং সেদিনই রাষ্ট্রপতি তাতে স্বাক্ষর করে অনুমোদন দেন।
মূলত দুটি কারণে পঞ্চম সংশোধনীর মাধ্যমে ধর্মনিরপেক্ষতা নীতির আমূল পরিবর্তন আনায়ন করা হয়। অভ্যন্তরীণ কারণঃ স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় দেশে মুসলিমদের সংখ্যা মোট জনসংখ্যার ৮২%(বর্তমান-৮৯%)। তাই এই অধিকাংশ জনগণ