বিচারপতিদের অপসারণ সংক্রান্ত সংবিধানের ৯৬ অনুচ্ছেদ। সুপ্রিম জুডিশিয়াল কাউন্সিলঃ বাংলাদেশের প্রথম সংবিধানে তথা ১৯৭২ সালে প্রণীত সংবিধানে উচ্চ আদালতের বিচারকদের অপসারণের ক্ষমতা সংসদের হাতে রাখা হয়েছিল। এর পর
সংবিধানের ষষ্ঠ ভাগঃ বিচারবিভাগ ৩য় পরিচ্ছেদঃ প্রশাসনিক ট্রাইব্যুনাল অনুচ্ছেদ ১১৭। প্রশাসনিক ট্রাইব্যুনালসমূহ (১) ইতঃপূর্বে যাহা বলা হইয়াছে, তাহা সত্ত্বেও নিম্নলিখিত ক্ষেত্রসমুহ সম্পর্কে বা ক্ষেত্রসমুহ হইতে উদ্ভূত বিষয়াদির উপর
বিগত প্রশ্নঃ ২৯তম বিসিএস লিখিত বাংলাদেশ সংবিধানের পঞ্চম ভাগঃ আইনসভা ২য় পরিচ্ছেদঃ আইন প্রনয়ন ও অর্থসংক্রান্ত পদ্ধতি অনুচ্ছেদ ৮১। অর্থবিল (১) এই ভাগে “অর্থবিল” বলিতে কেবল নিম্নলিখিত বিষয়সমূহের
১৯৭৫ সালের ২৫ জানুয়ারি তৎকালীন আইনমন্ত্রী মনোরঞ্জন ধর চতুর্থ সংশোধনী আইন সংসদে উত্থাপন করেন। আইনটি সেদিনই ২৯৪-০ ভোটে পাস হয় এবং সেদিনই রাষ্ট্রপতি তাতে স্বাক্ষর করে অনুমোদন দেন।
মূলত দুটি কারণে পঞ্চম সংশোধনীর মাধ্যমে ধর্মনিরপেক্ষতা নীতির আমূল পরিবর্তন আনায়ন করা হয়। অভ্যন্তরীণ কারণঃ স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় দেশে মুসলিমদের সংখ্যা মোট জনসংখ্যার ৮২%(বর্তমান-৮৯%)। তাই এই অধিকাংশ জনগণ
আমাদের ভূমি ব্যবহারে দেশবান্ধব পরিকল্পনা গ্রহণ করতে হবে। নানাভাবে মাত্রাতিরিক্ত বড় বাড়ি তৈরিকে নিরুৎসাহিত করতে হবে, বহুতল ভবন নির্মাণকে উৎসাহিত করতে হবে। আমরা নিম্ন-মধ্যম আয়ের দেশ থেকে বেড়িয়েছি
২০২১ সালের ১৬ ডিসেম্বর আমাদের বিজয়ের সুবর্ণজয়ন্তী উদ্যাপনের দিনটিকে ডিজিটাল বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠার সময়সীমা হিসেবে নির্ধারণ করা হয়েছ। এবং এই আশাবাদ ব্যক্ত করা হয়েছে যে বাংলাদেশ ২০৪১ সালে ‘ডেভেলপড
বর্তমান সরকার প্রথমবারের মতো ২০২১ সালের মধ্যে ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ে তোলার একটি পরিকল্পনা গ্রহণ করে। একটা রক্তক্ষয়ী যুদ্ধের ভেতর দিয়ে ১৯৭১ সালে আমরা আমাদের স্বাধীনতা অর্জন করেছি, ২০২১
সাবমেরিন ক্যাবলঃ পলিথিন, স্টিল অ্যালুমিনিয়াম, কপার ও অপটিক্যাল ফাইবার সহ আট স্তররে এক ধরনের কমইনিকেশন ক্যাবল। যা সাগর গর্ভে রেখে ও বিভিন্ন স্থানে ল্যান্ডিং স্টেশনের মাধ্যমে যোগাযোগ রক্ষা