প্রাচীন ভারতবর্ষের অংশ হিসেবে বাংলাদেশের ভৌগোলিক পরিমণ্ডল ও পরিবেশ অনেকক্ষেত্রেই ভারতের অনুরূপ। বর্তমানে রাজনৈতিক মানচিত্রে দেশটির অনেকটাই ভারতের সীমানা দ্বারা পরিবেষ্টিত। সুরমা, মেঘনা, গঙ্গা ও ব্রক্ষ্মপুত্র বেসিনের কয়েকটি
অপ্রতিরোধ্য অগ্রযাত্রায় বাংলাদেশ বাংলাদেশের স্বল্পোন্নত দেশ (এলডিসি) থেকে উন্নয়নশীল দেশে উত্তোরণ ঘটেছে। জাতিসংঘের অর্থনৈতিক ও সামাজিক উন্নয়ন নীতি সংক্রান্ত কমিটি (সিডিপি) গত ১৫ মার্চ এলডিসি থেকে বাংলাদেশের উত্তরণের
স্বাধীনতার পর দেশের প্রকৃত গণমুখী কার্যক্রমের মধ্যে কমিউনিটি ক্লিনিক ব্যবস্থা সবচেয়ে সফল উদ্যোগ। কমিউনিটি ক্লিনিক বাংলাদেশের স্বাস্থ্য খাতে বিপ্লব ঘটিয়েছে। এই ক্লিনিকের মাধ্যমে গ্রামাঞ্চলের মানুষের দোরগোড়ায় পৌঁছে গেছে
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হত্যা মামলায় মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত পলাতক পাঁচ খুনির মধ্যে এ এম রাশেদ চৌধুরীকে যুক্তরাষ্ট্র থেকে দেশে ফিরিয়ে আনতে নানামুখী চেষ্টা চলছে। এ বিষয়ে বাংলাদেশের
কুষাণ সাম্রাজ্য খ্রিস্টীয় প্রথম থেকে তৃতীয় শতাব্দীর মধ্যভাগ পর্যন্ত মধ্য এশিয়া ও উত্তর ভারতের একটি প্রধান বিশ্বশক্তি ছিল। এটি কুয়েই-শাং নামেও পরিচিত ছিল। কুষাণদের আদি বাসস্থান ছিল চীনের
সংস্কৃত শব্দ “অশোক” অর্থ শোকবিহীন বা দুঃখহীন।সমাসগত দিক থেকে শব্দটি বহুব্রীহি। অশোকাবদান গ্রন্থানুসারে, তিনি জন্ম নিয়ে মাতার দুঃখ দূর করেছিলেন বিধায় তার মাতা তাঁকে এ নাম দিয়েছিলেন। অশোকাবদান
চন্দ্রগুপ্ত মৌর্য, যিনি মৌর্য সাম্রাজ্যের প্রতিষ্ঠাতা ছিলেন। তিনি ছিলেন প্রথম সম্রাট যিনি বৃহত্তর ভারতের অধিকাংশকে এক শাসনে আনতে সক্ষম হয়েছিলেন। তিনি ৩২৪ খ্রিস্টপূর্বাব্দ হতে ৩০০ খ্রিস্টপূর্বাব্দে স্বেচ্ছা অবসর
সময়কালঃ ৩২১ খ্রিস্টপূর্বাব্দ থেকে ১৮৫ খ্রিস্টপূর্বাব্দ প্রতিষ্ঠাতাঃ চন্দ্রগুপ্ত মৌর্য শ্রেষ্ঠ শাসকঃ সমুদ্র গুপ্ত তৃতীয় সম্রাটঃ অশোক মৌর্য সাম্রাজ্য প্রাচীন ভারতে লৌহ যুগের একটি বিস্তীর্ণ সাম্রাজ্য ছিল। চন্দ্রগুপ্ত মৌর্য
■ পাট বাংলাদেশের প্রধান অর্থকরী ফসল। ■ পাট একটি বর্ষাকালীন ফসল। এর জীবনকাল ১০০ থেকে ১২০ দিন পর্যন্ত। ■ বাংলাদেশে পাটকে সোনালি আঁশ’ বলা হয়ে থাকে। ■ দুই