১৯৩৯ সালে দ্বিতীয় বিশ্ব যুদ্ধ ছিল সাম্রাজ্যবাদী যুদ্ধ । এতে কোন সাম্যবাদের পরিবর্তনের যুদ্ধ না হওয়ায় সোমেন চন্দ এবং প্রগতিমনা লেখকরা ঢাকায় ‘প্রগতি লেখক সংঘ’ প্রতিষ্ঠা করেন ।
কল্লোল মূলত একটি সাহিত্য পত্র যা অবিভক্ত ব্রিটিশ ভারতের কলকাতা থেকে প্রথম প্রকাশিত হয় ১৯২৩ খ্রিস্টাব্দে । কল্লোল ১৯২৩ থেকে ১৯৩৫ খ্রীস্টাব্দের ভেতরে সংগঠিত প্রভাবশালী বাংলা সাহিত্য বিপ্লবের
বাংলা একাডেমি থেকে ছয়টি পত্রিকা প্রকাশিত হয়। এগুলো হচ্ছে- ১. বাংলা একাডেমি পত্রিকাঃগবেষণামূলক ত্রৈমাসিক। বাংলা ভাষা ও সাহিত্যের উপর বিশেষ গুরুত্বসহ অন্যান্য বিষয়েও বাংলায় রচিত গবেষণামূলক প্রবন্ধ এতে
মুহাম্মদ মোজাম্মেল হক (১৮৬০-১৯৩৩) অন্যতম প্রসিদ্ধ বাঙালি কবি। পেশাগত দিক থেকে তিনি একজন সাংবাদিকও ছিলেন। বাঙালি-মুসলমানদের জন্য সর্বপ্রথম পাঠ্যপুস্তক রচনাও তাঁর অন্যতম কৃতিত্ব। মূল ফারসি থেকে শাহনামা কাব্যের
পুরাকালের বিষয় যিনি জানেন- পুরাতাত্ত্বিক পুরুষের উদ্দাম নৃত্য – তাণ্ডব পুরুষের কটিবন্ধ- সরাসন পুরুষের কর্ণভূষণ- বীরবৌলি পুস্তকারদি প্রকাশ করেন যিতি- প্রকাশক পূজার উপকরণ – অর্ঘ্য পূজা করা যায়
পঁচিশ বছর পূর্তির জন্য যে অনুষ্ঠান- রজতজয়ন্তী পঙতি ভুক্তি হইয়া বসিবার অযোগ্য- অপঙক্তেয় পঞ্চাশ বছর পূর্তির জন্য যে অনুষ্ঠান- সুবর্ণজয়ন্তী পঞ্চ আনন যার- পঞ্চানন পট আঁকেন যিনি- পটুয়া
যে পরের গুণেও দোষ ধরে- অসূয়ক যে পরে জন্মগ্রহণ করেছে- অনুজ যে পুত্রের মাতা কুমারী- কানীন যে পুরুষের চেহারা দেখতে সুন্দর- সুদর্শন (স্ত্রীলিঙ্গ- সুদর্শনা) যে পুরুষের স্ত্রী বিদেশে
যে নারীর অসূয়া (হিংসা) নেই- অনসূয়া যে নারীর কোনো সন্তান হয় না- বন্ধ্যা যে নারীর চোখ সুন্দর- সুনয়না যে নারীর দুটি মাত্র পুত্র- দ্বিপুত্রিকা যে নারীর নখ শূৰ্পের