১. ‘রবীন্দ্রনাথ’ গীতাঞ্জলি লিখেছেন। ২. রবীন্দ্রনাথ কর্তৃক ‘গীতাঞ্জলি’ লিখিত হয়েছে। ৩. আমার ‘খাওয়া’ হলো না। ওপরের প্রথম বাক্যে কর্তার, দ্বিতীয় বাক্যে কর্মের, তৃতীয় বাক্যে ক্রিয়ার প্রাধান্য রয়েছে। বাক্যের
যে সকল শব্দ প্রত্যয়যোগে তৈরি হয় না এবং দীর্ঘ স্বরধ্বনিও যুক্ত থাকে না, শেষে ব্যঞ্জন বর্ণ থাকায় আমরা সেগুলোকে ব্যঞ্জনান্ত ধাতু বলতে পারি। যেমন- √কথ্, √প্রথ্, √কৃপ্, √জৃ
বিগত সালের BCS Preliminary- তে এখান থেকে প্রশ্ন এসেছে ৩ টি। সমানাধিকরণ বহুব্রীহিঃ পূর্বপদ বিশেষণ ও পরপদ বিশেষ্য হলে সমানাধিকরণ বহুব্রীহি সমাস হয়। যেমন : হত হয়েছে শ্রী
বিগত বিসিএস প্রিলিতে এখান থেকে প্রশ্ন এসেছে ২ বার। দুটি বর্ণকে একসাথে জুড়ে দিলেই পাওয়া যায় যুক্তাক্ষর। অর্থাত্ দুটি বর্ণের প্রথমটিতে যদি হসন্ত থাকে তবে বানানের সময় উভয়কে
এখান থেকে BCS Preliminary তে প্রশ্ন হয়েছে ২টি। বাংলা ভাষায় বহু ক্রিয়াপদ রয়েছে। সেসব ক্রিয়াপদের মূল অংশকে বলা হয় ধাতু বা ক্রিয়ামূল। অন্যকথায় ক্রিয়াপদকে বিশ্লেষণ করলে দুটো অংশ
বিসিএস প্রিলিমিনারিতে এখান থেকে বিগত সালে ১ টি প্রশ্ন হয়েছে। ব্যাকরণ ব্যাকরণ (= বি + আ + কৃ + অন) শব্দটির বুৎপত্তিগত অর্থ বিশেষভাবে বিশ্লেষণ। সংজ্ঞা : যে
১. ধাতু ও প্রত্যয়কে এক সঙ্গে উচ্চারণ করার সময় ধাতুর অন্ত্যধ্বনি ও প্রত্যয়ের আদি ধ্বনি অনেক সময় পরস্পরের প্রভাবে সমতা প্রাপ্ত হয়। যেমন- রাঁধ + না (রান্ +