বাংলা ভাষায় সাধারণত মূর্ধন্য-ণ ধ্বনির ব্যবহার নেই। সেজন্য বাংলা (দেশি), তদ্ভব ও বিদেশি শব্দের বানানে মূর্ধন্য বর্ণ (ণ) লেখার প্রয়োজন হয় না। কিন্তু বাংলা ভাষায় বহু তৎসম বা
১. ‘রবীন্দ্রনাথ’ গীতাঞ্জলি লিখেছেন। ২. রবীন্দ্রনাথ কর্তৃক ‘গীতাঞ্জলি’ লিখিত হয়েছে। ৩. আমার ‘খাওয়া’ হলো না। ওপরের প্রথম বাক্যে কর্তার, দ্বিতীয় বাক্যে কর্মের, তৃতীয় বাক্যে ক্রিয়ার প্রাধান্য রয়েছে। বাক্যের
যে সকল শব্দ প্রত্যয়যোগে তৈরি হয় না এবং দীর্ঘ স্বরধ্বনিও যুক্ত থাকে না, শেষে ব্যঞ্জন বর্ণ থাকায় আমরা সেগুলোকে ব্যঞ্জনান্ত ধাতু বলতে পারি। যেমন- √কথ্, √প্রথ্, √কৃপ্, √জৃ
বিগত সালের BCS Preliminary- তে এখান থেকে প্রশ্ন এসেছে ৩ টি। সমানাধিকরণ বহুব্রীহিঃ পূর্বপদ বিশেষণ ও পরপদ বিশেষ্য হলে সমানাধিকরণ বহুব্রীহি সমাস হয়। যেমন : হত হয়েছে শ্রী
ফরাসি(French) শব্দ cul-de-sac ( plural cul-de-sacs or culs-de-sac ) = কানাগলি(a dead end), অর্থাৎ এমন গলি যা বস্তার(sac) মত, একদিকে খোলা অপরদিকে বন্ধ। vis-à-vis শব্দটির দুটি অর্থ ১.