সংবিধানের একাদশ ভাগ- বিবিধ

১৪৩। প্রজাতন্ত্রের সম্পত্তি
১৪৪। সম্পত্তি ও কারবার প্রভৃতি-প্রসঙ্গে নির্বাহী কর্তৃত্ব
১৪৫। চুক্তি ও দলিল
১৪৫ক। আন্তর্জাতিক চুক্তিঃ বিদেশের সহিত সম্পাদিত সকল চুক্তি রাষ্ট্রপতির নিকট পেশ করা হইবে, এবং রাষ্ট্রপতি তাহা সংসদে পেশ করিবার ব্যবস্থা করিবেনঃ
তবে শর্ত থাকে যে, জাতীয় নিরাপত্তার সহিত সংশ্লিষ্ট অনুরুপ কোন চুক্তি কেবলমাত্র সংসদের গোপন বৈঠকে পেশ করা হইবে।

১৪৬। বাংলাদেশের নামে মামলাঃ “বাংলাদেশ”-এই নামে বাংলাদেশ সরকার কর্তৃক বা বাংলাদেশ সরকারের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করা যাইতে পারিবে।

১৪৭। কতিপয় পদাধিকারীর পারিশ্রমিক প্রভৃতি
১৪৮। পদের শপথ
১৪৯। প্রচলিত আইনের হেফাজত
১৫০। ক্রান্তিকালীন ও অস্থায়ী বিধানাবলীঃ এই সংবিধানের অন্য কোন বিধান সত্ত্বেও ১৯৭২ সালের ১৬ই ডিসেম্বর তারিখে এই সংবিধান প্রবর্তনকালে সংবিধানের চতুর্থ তফসিলে বর্ণিত বিধানাবলী ক্রান্তিকালীন ও অস্থায়ী বিধানাবলী হিসাবে কার্যকর থাকিবে।
(২) ১৯৭১ সালের ৭ই মার্চ তারিখ হইতে ১৯৭২ সালের ১৬ই ডিসেম্বর তারিখে এই সংবিধান প্রবর্তন হইবার অব্যবহিত পূর্ব পর্যন্ত সময়কালের মধ্যে সংবিধানের পঞ্চম তফসিলে বর্ণিত ১৯৭১ সালের ৭ই মার্চ তারিখে ঢাকার রেসকোর্স ময়দানে দেওয়া জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ঐতিহাসিক ভাষণ, ষষ্ঠ তফসিলে বর্ণিত ১৯৭১ সালের ২৬শে মার্চ তারিখে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কর্তৃক বাংলাদেশের স্বাধীনতা ঘোষণার টেলিগ্রাম এবং সপ্তম তফসিলে বর্ণিত ১৯৭১ সালের ১০ই এপ্রিল তারিখে মুজিবনগর সরকারের জারিকৃত স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র হইল বাংলাদেশের স্বাধীনতা ও মুক্তি সংগ্রামের ঐতিহাসিক ভাষণ ও দলিল, যাহা উক্ত সময়কালের জন্য ক্রান্তিকালীন ও অস্থায়ী বিধানাবলী বলিয়া গণ্য হইবে।
১৫১। রহিতকরণ
১৫২। ব্যাখ্যা
১৫৩। প্রবর্তন, উল্লেখ ও নির্ভরযোগ্য পাঠ

প্রস্তাবনা
প্রথম ভাগ- প্রজাতন্ত্র

দ্বিতীয় ভাগ- রাষ্ট্র পরিচালনার মূলনীতি

তৃতীয় ভাগ- মৌলিক অধিকার

চতুর্থ ভাগ-নির্বাহী বিভাগ

পঞ্চম ভাগ-আইনসভা
১ম পরিচ্ছেদ-সংসদ
২য় পরিচ্ছেদ-আইন প্রনয়ন ও অর্থসংক্রান্ত পদ্ধতি
৩য় পরিচ্ছেদ-অধ্যাদেশপ্রণয়ন-ক্ষমতা

ষষ্ঠ ভাগ- বিচারবিভাগ

সপ্তম ভাগ- নির্বাচন

অষ্টম ভাগ- মহা হিসাব-নিরীক্ষক ও নিয়ন্ত্রক

নবম ভাগ-বাংলাদেশের কর্মবিভাগ

দশম ভাগ-সংবিধান-সংশোধন

তফসিল

Add a Comment