রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠী

১৯৯১-৯২ সালে আড়াই লক্ষাধিক মুসলিম রোহিঙ্গা শরণার্থী বার্মার (বর্তমান: মায়ানমার) সামরিক জান্তার নির্যাতন-নিপীড়ন থেকে মুক্তি পেতে বাংলাদেশে আশ্রয় নেয়। তাদের অনেকেই বিশ বছর যাবৎ বাংলাদেশে অবস্থান করছে। বাংলাদেশ সরকার তাদেরকে দু’টি ভাগে ভাগ করেছে। শরণার্থী ক্যাম্পে অবস্থানকারী স্বীকৃত রোহিঙ্গা এবং বাংলাদেশী সম্প্রদায়ের সাথে মিশে যাওয়া অস্বীকৃত রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠী রয়েছে।

আরাকান রাজ্য থেকে গত কয়েক মাসে রোহিঙ্গাদের উপর ব্যাপক নির্যাতনের ফলে তাদের বাংলাদেশে অবৈধ অনুপ্রবেশ অব্যাহত রয়েছে। কঠোর নিবন্ধিকরণ আইনে রোহিঙ্গাদের নাগরিকত্ব, চলাফেরায় বিধিনিষেধ আরোপ, ভূমি বাজেয়াপ্তকরণ, বার্মার বৌদ্ধদের অবস্থানের জন্য জোরপূর্বক উচ্ছেদকরণ, ২০০৬ সালের শেষ পর্যায়ে পশ্চিমাঞ্চলীয় আরাকানের ৯টি মসজিদের আশেপাশে অবকাঠামোগত প্রকল্প গ্রহণ এর জন্য দায়ী বলে ধারনা করা হয়।

Doctors without Borders এর মতে 2017 এর আগস্টে শুরু হওয়া সামরিক অভিযানে(Military Crackdown) এক মাসেই প্রায় ৬৭০০ রোহিঙ্গা নারী পুরুষ নিহত হয়।

রোহিঙ্গাদের বিতাড়িত করে তাদের বাড়ি ঘর পুড়িয়ে দেওয়া হয়েছে, তারপর বুলডোজার দিয়ে সমান করে তাতে সামরিক স্থাপনার কাজ শুরু করেছে মিয়ানমার।

আরও দেখুন

মায়ানমার
রোহিঙ্গা সমস্যা ও বিশ্ব
আনান কমিশনের সুপারিশরোহিঙ্গা সংকট সমাধানে প্রধানমন্ত্রীর পাঁচদফা প্রস্তাব
রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনের সম্ভাব্য পথ***
চীন-ভারত কেন মিয়ানমারের পক্ষে?
রাশিয়াও কেন মিয়ানমারের পক্ষে?
মিয়ানমারে সবার স্বার্থ আছে, বাংলাদেশে নেই!
রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন চুক্তি***
এ অঞ্চলের ভূরাজনীতি, চীন-ভারত সম্পর্ক*****


👉 Read More...👇

Add a Comment