বাগধারা হ

হচ্ছে হবে = দীর্ঘসূত্রিতা।
হবুচন্দ্র রাজার গবুচন্দ্র মন্ত্রী – নির্বোধের পরামর্শে চলা নির্বোধ লোক।
হরিঘোষের গোয়াল = নিষ্কর্মা ও অলস লোকদের কোলাহলপূর্ণ আস্তানা ।
হরিলুট= অপচয়।
হরিষে বিষাদ= আনন্দে হঠাৎ দুঃখ।
হরিহর আত্মা – অভিন্ন হৃদয়, এক প্রাণ, অতি ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক।
হস্তিমূর্খ= ভীষণ বোকা।
হাতির গলায় ঘণ্টা= বয়স্ক বরের বালিকা বধূ।
হাতির পাঁচ পা দেখা = দুঃসাহসী হওয়া, গর্বে আনন্দিত হওয়া।
হাতের পাঁজি মঙ্গলবার = নিশ্চিত সুত্র থাকতে বৃথা তর্ক, প্রকৃত প্রমাণ দেয়া।
হাতে জল না লাগা = অত্যন্ত কৃপণ ।
হাত ঝাড়া দিলে পর্বত = ধনাধিক্যের লক্ষণ ।
হাত দিয়ে হাতি ঠেলা = অসম্ভবকে সম্ভব করার চেষ্টা করা ।
হাত ধুয়ে আসা = সাধু সাজা ।
হাত পা পেটের মধ্যে ঢোকা = অত্যন্ত ভীত হওয়া ।
হাত ভারি = কৃপণ । (২৪তম বিসিএস প্রিলিমিনারি)
হাপিত্যেশ করা = গভীরভাবে দীর্ঘক্ষন ধরে প্রত্যাশা করা। ব্যাকুল কামনা।
হারে দুর্বা গজানো = অত্যন্ত কুঁড়ে ।
হারে বাতাস লাগা = শান্তি পাওয়া ।
হারড়ির হাল = মলিন।
হার হাভাতে= হতভাগ্য।
হাড়হদ্দ = নাড়ি নক্ষত্র ।
হাড়ে মাসে জ্বালানো= অত্যন্ত উত্যক্ত করা।
হুঁকো-নাপিত বন্ধ করা = সমাজ চ্যূত করা।
হেস্ত নেস্ত= মীমাংসা।


👉 Read More...👇